এক পাতার সংযোজন

গতকাল পরীক্ষা শেষ হয়েছে । আর ভাল লাগে না পড়তে । কবে যে শেষ হবে এই পড়াশোনা ? নিজের বিবেকের কাছে নিজেই শুধাই ।

আমি জানি প্রতি দিনের মত আজও এই দিন চলে যাবে , চলে যাবে হয়ত কোন নতুন ছাপ ফেলে ।

সারাদিন নেই কোন কাজ , বিকেল বেলায় সেই মালদা কলেজের বইমেলা দেখা , আর তার সাথে নতুন কোন সুন্দরী মেয়ের খোঁজ । আজও কি সেই দিন আছে , সেই নতুন মেয়ের পিছন পিছন তার বাড়ী যাওয়া । তার স্কুল যাওয়ার সময় গোনার ।

আর ভাল লাগে না এসব কিছু , জীবনে শুধু শান্তি চাই । বিরহের কান্না তো অনেক হল , এবার না হয় ক্যারাম সিনেমার মত সত্যিকারের প্রেম বিজ্ঞান খেলা উচিত ।

সারাদিনের পরিশ্রমের পর আবার দুটো ছাত্রী পড়ানো । খাওয়া দাওয়া সেরে রাত্রে আবার সেই ফেসবুক ।

এইভাবেই কি আমার জীবন চলবে ? এই চলন্ত ট্রেনের কি কোন স্টেশন আসবে না ? কেউ কি আমায় নিজের মত করে আদর করবে না ? কেউ কি আমায় ফোন করে জিজ্ঞাসা করবে না “ কেমন আছ ” ?

থাক না ওসব কথা । ঘুমের ঘোরে আজও তোমার স্বপ্ন দেখি , আবছা আলোয় তুমি যেন কোথায় মিলিয়ে যাচ্ছ । হঠাৎ ঘুম ভাঙ্গে । মা ফোন করেছে , কি রে বাড়ি কখন আসবি ? চোখ ডলতে ডলতে ভাবি এই তো একটু পরেই টিউশন পড়িয়েই , কিন্ত ভাবাটা মুখে প্রকাশ হল কই ? ফোনের চার্জ শেষ ।

মা , মাগো আমি আসছি । তুমি আমার পছন্দের খাবার তৈরি করে রেখ ।

তথৈবচ করে ফিরে আসি টিউশন ছেড়ে । দরজার কড়া নাড়ে , কে ? দাদা আপনার পার্সেল ছিল । যত্তসব ঝামেলা এখনই । কই দেন ?

আর দেরি করা যাবে না , বেড়িয়ে পড়ি ।

আমিতো রোজই বাসে বাড়ি ফিরি , কিন্ত আজও কি অন্যদিনের থেকে আলাদা ? কানে হেডফোনে গান চলছে “ চল ছাইয়া ছাইয়া ছাইয়া ” , এ যেন সেই শারুখ খানের সুটিং এর মত । কত শত স্বপ্ন এই রাস্তায় বিলীন হয়ে গেছে , কিন্ত কেইবা তার খবর রাখে ?

এমা আজও তো সেই দিন , মানে বৃহস্পতিবার , টুপুর টিউশনে যাবার দিন । আজও কি সে যাবে ? মনের মধ্যে শান্ত শীতল বাতাস বয়ে যায় । মনে পড়ে সেই বিগত তিন বছরের স্মৃতি ।

ঘুরে ফিরে সেই একই প্রশ্ন , সে কি আজও ভাল আছে ?

বাড়ীতে আসলে আমার মন টিকতে চায়না , শরীর এখানে থাকলেও মন পড়ে থাকে ওদের পাড়ার গলিতে । যদি ও বাড়ীতে থাকে ? আমি যদি ওকে দেখতে পাই ? ও দেখতে কেমনি বা হয়েছে ? ওর ছেলে মেয়েরাই বা কত বড় হয়েছে ?

আমি কি তাকে আজও ভালবাসি , নাকি এ আমার কল্পনা ?

    ঠান্ডাটা আজ একটু বেশিই মনে হয় । তবুও থেমে থাকি না , সেই পনের বছরের পুরনো হিরো সাইকেল , আমার সারাদিনের সাথী , আমার সঙ্গ দেয় । সমস্ত পেশী শক্তির জোরে পৌঁছে যাই গন্তব্যস্থলে । কিন্ত কই সেই হারান দিন ? কই সেই মিষ্টি মাখা হাসি মুখ ? সবই কি এই ঠান্ডায় জমে গেছে ?

তবুও আমি দমিবার নই , ওদের পাড়ায় ঢোকা বারণ , তাই বলে কি আমি অন্য কোথাও তো যেতে পারি । হায় ! এ পোড়া কপাল ।

রাষ্ট্রবিজ্ঞান এক গতিশীল বিজ্ঞান , হ্যাঁ তাই তো , যাই না একবার সেই সমর দার কাছে ? ওর কাছেই তো টুপু পড়তে আসত । আমার হিরোর বয়স হয়েছে , আমার শরীরের মত ওর শক্তি নাই , জং পড়ে ওর সমস্ত কলকব্জা কমজোর হয়ে গেছে । মাঝে মাঝে আর্তনাদ করে ওঠে , যেন বলছে আমি আর পারছি না , আমার বেঁচে দে ওই শুভাষগঞ্জের ভাঙ্গাচোরার দোকানে ।

আমার শরীরে পরিশ্রমের ঘাম ঝরছে । এই তো সেই বাড়ী , আর ওই তো বেগুনী রঙের সাইকেল । আজও হয়ত টুপু পড়তে এসেছে ?

সাইকেলের বেল পুরনো হলেও আওয়াজ একদম নতুন , এই তো গতবার এসে তেল দিয়েছিলাম । ক্লিং ক্লিং আওয়াজ , আর ঝোড়ো গতি , যদি একটি বার ঘরের জানলা সরিয়ে ও দেখে । রাস্তার মোড়ে আধঘণ্টা কাটিয়ে , দূর থেকে দেখতে পাছি ওই বেগুনী সাইকেল নিয়ে টুপুর মত কেউ এগিয়ে আসছে ? আমার চুল ঠিকঠাক করি , আর একটু আগে গিয়ে দাঁড়াই । ছিঃ ! এখানে তো আলো নেই কি করে ও আমায় কি করে দেখবে ? আর একটু আগে এগিয়ে দাড়াই ।

 

কিন্ত একি , এতো সেই টুপু নয় । এতক্ষণে আমার ভুল ভাঙ্গে , আমি এতক্ষণ যা ভাবছিলাম সবই আমার ভাবনা , আসলে এগুলি আমার কল্পনা । সে যে আজ অন্য কারও হয়ে গেছে , সে এখানেই বাঃ আসবে কি করে ?

আজও তোমায় ভালবাসি...........................

অনেক দিন হল তোমায় দেখিনা , মোবাইলে চার্জ হওয়ার মত আমি নিজেকে চার্জ করতে পারি না । তুমি ভাবছ আমি পাগলের মত ভুল ভাল কি বকছি ? হ্যাঁ আমি পাগল , তোমার জন্য পাগল , সারা জীবন পাগল । আজকের দিনটা কি তোমার মনে পড়ে ? এই দিনটিতে আমি তোমায় বছরের প্রথম গ্রিটিংস কার্ড দিয়েছিলাম । হয়ত তুমি ভুলে গেছ , কিন্ত আজও আমার মনে পড়ে সেই দিনের কথা ।

তুমি ভাবছ এত কিছুর পরেও আমি কি করে এই কাজের পুনরাবৃত্তির সাহস পাই ? দেখ আমি অনেক ভেবেছি , কিন্ত তোমায় ভুলতে পারি না । ভাবি অন্য কারো সাথে সময় কাটিয়ে তোমায় ভুলে যাব , কিন্ত অনেক চেষ্টা করেও আমি ভুলতে পারি না সেই দিন গুলি , প্রতি মুহুর্ত মনে হয় তুমি আমার হৃদয় জুড়ে আছ । থাক না আজ সেই পুরনো কথা ।

তোমার ভয়েস রেকর্ডিং আজও ঘোমানোর সময় শুনি । সারাদিন সময় না থাকার জন্য রাতের অর্ধেক সময় তোমাকে নিয়ে ভাবি । জানি ভালবাসা মানে শুধু পাওয়া নয় , সে যাতে সুখি থাকে সেটাই ভালবাসা । হয়ত এই কথাগুলি তোমার বাড়ীর লোক শুনে বলবে “ এ মা এর দেখি লজ্জা নেই ’’ ।

তা যাই হোক , মাসি , গুদু , ১০ গ্রাম , ৫ গ্রাম এরা সবাই কেমন আছে ? আমি তো অবাক হয়ে গেছিলাম , যে দিন ১০ গ্রাম এর মুখে প্রথম মা ডাক শুনি । সত্যি ভাবতে অবাক লাগে , কি করে তিনটা বছর কেটে গেল ?

আমি আর ভাবি না কাকে নিয়ে সংসার করব ? কার সাথে আমার বিয়ে হবে ? কিন্ত আমি মন থেকে কামনা করি যার সাথে তুমি যাবে তার সাথে অবশ্যই সুখে থাকবে । ভেবেছিলাম অনেক কিছু , তোমায় পাই নি তো তোমাকে কারও হতে দেবনা । আজ আমি ভাবছি , এই রাস্তায় আমি প্রথম নই , অনেকে এই রাস্তা পার হয়েছে ।

আমার এই লেখা দেখে এক প্রফেসার বলেছিলেন “ তোমায় এই ভাষা পুঁথিগত ভাবে সজ্জিত রাখ , একদিন এর আকাশ ছোঁয়া মুল্য পাবে ” । আমি জানি আমার ভাষা কোথা থেকে এসেছে , একমাত্র যে আঘাত পায় সেই পারে এরকম ভাষা খুঁজতে ।

এই কয়দিনে আমি অনেক কিছু শিখেছি , শিখেছি ভালবাসা শুধু বন্দী থাকে না একে উজাগর করে দিলে , মনের মাঝে আসে এক অসামান্য তৃপ্তি ।

আমি কিন্ত তোমার ছবি আঁকা একটি টিসার্ট পরি । আমার ফেবারিট । তোমার আপডেট খবর অনেকদিন পাই না । জানতে খুব ইচ্ছা করে , তুমি কেমন আছ ? তোমার পরিবারের লোক কেমন আছে ? সেই ৫ , ১০  , ৫০ , ১০০ গ্রাম সবাই কেমন আছে ? কেমন আছে তোমার ঠাম্মা , দাদু ? এইতো কদিন আগে রেশন তুলতে গিয়ে দেখি তোমার ঠাম্মা ।

ভাল লাগে তোমাদের গ্রাম , ভাল লাগে তোমার স্কুল , ভাল লাগে তোমাদের হাট । কিন্ত ভাল লাগাটাই অবাস্তব ।

ফিলিংস কাকে বলে ?

 দূর্গা পূজার দশমির দিন , আমি আর আমার দুই বন্ধু মিলে গাজল যাচ্ছিলাম । আমি খুব একটা ভাল বাইক চালাই না , তাই আমার বন্ধুকে দিলাম । সবাই আনন্দ করতে করতে যাচ্ছি । ফাঁকা রাস্তা , জনমানব শূন্য , ইটাহার পার হয়ে , পতিরাম । আবার পতিরাম পার হয়ে হরিরামপুর , এটা একটা মুসলিম এলাকা যার মধ্য দিয়ে ২২ বছর বয়সী তিন যুবক যাচ্ছে । স্পীড ৫৫ কি ৬০ কিমি প্রতি ঘন্টা । আমার হাতে হেলমেট রয়েছে , আমি ভাবি হাতে না রেখে মাথায় পরা উচিত । হেলমেট পরার ২ মিনিট পরে ঘটে বীভৎস ঘটনা ।

আমরা ২১ মাইলের কাছাকাছি একটি মোড়ে ৪৫ ডিগ্রী কোণে , গাড়ীর স্পীড ৭০ কিমি । আমি চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি , সামনে একটা টার্নিং । দেখতে দেখতেই আমার মাথায় কি যেন একটা আঘাত লাগল । মনে হল কে যেন আমার মাথায় প্রচণ্ড জোরে লোহার রড দিয়ে আঘাত করেছে । আমার বাইক দূরে পড়ে আছে , সবাই ছিটকে আছে । আমি যেন দেখতে পাচ্ছি তুমি সর্ষা খেতের মধ্যে থেকে ডাকছ , “ কি গো বাড়ী যাবে না ” । মাথায় হেলমেট পরাছিল তবুও মাথা ফেটে গেছিল , আমি ১০ মিনিট চোখে দেখতে পাচ্ছিলাম না । শুধু এটুকু বুঝতে পারছি কে যেন কাঁদছে ?

হয়ত আজও বেঁচে গেলাম তোমার বিরহে কাঁদব বলে ।

আমি ভালই বুঝলাম যে হয়ত তোমার প্রতি আমার নিষ্পাপ ভালবাসার জন্য । তুমি ভাবছ আমি হয়ত কোন বানান গল্প বলছি , কিন্ত না , তোমার যদি বিশ্বাস না হয় তবে হরিরাম পুরের ডিলার আঙ্গুর এর কাছে শুনে দেখতে পার ।

এখনও তোমার জন্মদিন আমি পালন করি , ভাবি আমার জন্য নয় হয়ত অন্য কারও জন্য আমার পড়াশোনা শেষ হলে গল্প লেখব , আমি তোমায় বলেছিলাম না যে ‘ আমার হাতে আর সময় থাকবে না ’ , সত্যি আমার হাতে সময় খুব কম । আমায় অনেক কাজ করতে হবে , এখন আমি তোমার দেখা পেতে চাই , কিন্ত তারও সময় নেই । সে যাই হোক আমার প্রকাশিত প্রথম বই অবশ্যই তোমায় দেব ।

আমার ল্যাপটপের পাসয়ার্ড তোমার নামে , মোবাইলের ওয়ালপেপারে তোমার ছবি , আমার ঘরের সর্বত্র তোমার ছবি । শুধু ভাবি তোমায় , গান শুনে মনে পড়ে পুরানো কথা । আমি কোনও দিন ঠাকুর বা ভগবান বলে কিছু বিশ্বাস করতাম না , কিন্ত আজও বোল্লা তে তোমার নামে প্রতিবার পূজা দিয়ে আসি । হয়ত তোমার জন্যই এই পরিবর্তন হয়েছে আমার । আমার সমস্ত বন্ধুদের আমাদের গল্প শুনাই , ওরা তোমায় দেখতে চায় । দেখতে চায় সেই মেয়েকে । যার মুখের হাসিতে আমার সকালের ঘুম ভাঙ্গে , যার তাকানোতে আমার সারাদিন চলে । সবই আমার ভাবনা ছাড়া আর কিছু নয় ।

তুমি জানো আমার পক্ষে তোমার নাম্বার জোগাড় করা কোন ব্যাপার নয় , কিন্ত আর ভাল লাগে না আর সে রকম করার । তাই আর ওসব চিন্তা করি না , শুধু ভাবি তুমি কি করে ভাল থাকবে ?

       হয়ত তোমার পরিবারের লোক ভাবতেই পারে আর ছেড়ে কথা বলা যাবে না , তাই নিজের নাম প্রকাশ করলাম না । আমি জানি তুমি বুঝবে কে লেখেছে ? প্লীজ কোন কিছু কোরও না ।

তোমার ফোনের মিসড কল আসবে বলে আজও নাম্বার চেঞ্জ করিনি ।

ভাল থেক , শুখে থেক ।

আজও আছি তোমার অপেক্ষায় ।

আমি যে শুধু তোমায় ভালোবেসেছি,এই কি আমার অপরাধ

মনে মনে চেয়েছি তোমায়

হাত ধরে আর কত দূর নিয়ে যাবে আমায় ,


চলতে চলতে আমরা কোথায় পৌঁছিব যানি না ,

শুধু আশা একটাই যে তুমি আছ আমার সাথে ,

তবুও ভয় করে , তুমি আমায় একা ফেলে চলে যাবে না তো ,

চলে গেলে আমায় আর কোন দিন পাবে না ,

আমিও এমন জায়গায় যাব যেখান থেকে আর ফিরে আসা যায় না ।



তুমি আমার সখা , তুমি আমার সব

তুমি সাথে থাকলে পরে মনে ওঠে রব

তুমি ছাড়া জীবনখানি মোর রয়ে যায় ফাঁকা

তোমায় আমি দেখলে হয়ে যাও ন্যাকা

তোমার জন্য আমি আজ উদ্দেশ্যহীন পথিক
বিকেলের স্নীগ্ধ রোদের আবছা আলোয় দেখি তোমায় ,


আছ তুমি ফেরারী পাখির দলের মধ্যে ,

তুমি আছ গোধূলী লগ্নের সেই ধূলি কণার পেছনে ,

যাছে দেখা তোমায় পলকের অদৃশ্যে ।



তবু তুমি রয়েছ অধরা ,

কেন ? কেন তুমি হারিয়ে যাও , যতই তোমার কাছে যাই ,

জীবন উৎসর্গ করেছি তোমায় একটু দেখব বলে ।



আজও আছি আমি তোমার অপেক্ষায় ..................................................

art of my thijking

?Sexy?Sex


___?Sexy?Sexy?

___?Sexy?Sexy?S

__?Sexy?Sexy?Se

_?Sexy?Sexy?Se

_?Sexy?Sexy?Se

_?Sexy?Sexy?Sexy?

?Sexy?Sexy?Sexy?Sexy

?Sexy?Sexy?Sexy?Sexy?Se

?Sexy?Sexy?Sexy?Sexy?Sex

_?Sexy?__?Sexy?Sexy?Sex

___?Sex____?Sexy?Sexy?

___?Sex_____?Sexy?Sexy

___?Sex_____?Sexy?Sexy

____?Sex____?Sexy?Sexy

_____?Se____?Sexy?Sex

______?Se__?Sexy?Sexy

_______?Sexy?Sexy?Sex

________?Sexy?Sexy?Sex

_______?Sexy?Sexy?Sexy?Se

_______?Sexy?Sexy?Sexy?Sexy?

_______?Sexy?Sexy?Sexy?Sexy?Sexy

_______?Sexy?Sexy?Sexy?Sexy?Sexy?R

________?Sexy?Sexy____?Sexy?Sexy?Se

_________?Sexy?Se_______?Sexy?Sexy?

_________?Sexy?Se_____?Sexy?Sexy?

_________?Sexy?R____?Sexy?Sexy

_________?Sexy?R_?Sexy?Sexy

________?Sexy?Sexy?Sexy

________?Sexy?Sexy?R

________?Sexy?Sexy

_______?Sexy?Se

_______?Sexy?

______?Sexy?

______?Sexy?

______?Sexy?

______?Sexy

______?Sexy

_______?Sex

_______?Sex

_______?Se

______?Sexy?

______?Sexyy

some words for my friend

Friends,
Read this, n save your Family, If not urs.. then Others..Please Please Read It...I had tears in my Eyes ...

But Please SHARE...

When I got home that night as my wife served dinner, I held her hand and said, I've got something to tell you. She sat down and ate quietly. Again I observed the hurt in her eyes.
...
Suddenly I didn't know how to open my mouth. But I had to let her know what I was thinking. I want a divorce. I raised the topic calmly.
She didn't seem to be annoyed by my words, instead she asked me softly, why?

I avoided her question. This made her angry. She threw away the chopsticks and shouted at me, you are not a man! That night, we didn't talk to each other. She was weeping. I knew she wanted to find out what had happened to our marriage. But I could hardly give her a satisfactory answer; she had lost my heart to Jane. I didn't love her anymore. I just pitied her!

With a deep sense of guilt, I drafted a divorce agreement which stated that she could own our house, our car, and 30% stake of my company.
She glanced at it and then tore it into pieces. The woman who had spent ten years of her life with me had become a stranger. I felt sorry for her wasted time, resources and energy but I could not take back what I had said for I loved Jane so dearly. Finally she cried loudly in front of me, which was what I had expected to see. To me her cry was actually a kind of release. The idea of divorce which had obsessed me for several weeks seemed to be firmer and clearer now.

The next day, I came back home very late and found her writing something at the table. I didn't have supper but went straight to sleep and fell asleep very fast because I was tired after an eventful day with Jane.

When I woke up, she was still there at the table writing. I just did not care so I turned over and was asleep again.

In the morning she presented her divorce conditions: she didn't want anything from me, but needed a month's notice before the divorce. She requested that in that one month we both struggle to live as normal a life as possible. Her reasons were simple: our son had his exams in a month's time and she didn't want to disrupt him with our broken marriage.

This was agreeable to me. But she had something more, she asked me to recall how I had carried her into out bridal room on our wedding day.
She requested that every day for the month's duration I carry her out of our bedroom to the front door ever morning. I thought she was going crazy. Just to make our last days together bearable I accepted her odd request.

I told Jane about my wife's divorce conditions. . She laughed loudly and thought it was absurd. No matter what tricks she applies, she has to face the divorce, she said scornfully.

My wife and I hadn't had any body contact since my divorce intention was explicitly expressed. So when I carried her out on the first day, we both appeared clumsy. Our son clapped behind us, daddy is holding mommy in his arms. His words brought me a sense of pain. From the bedroom to the sitting room, then to the door, I walked over ten meters with her in my arms. She closed her eyes and said softly; don't tell our son about the divorce. I nodded, feeling somewhat upset. I put her down outsidethe door. She went to wait for the bus to work. I drove alone to the office.

On the second day, both of us acted much more easily. She leaned on my chest. I could smell the fragrance of her blouse. I realized that I hadn't looked at this woman carefully for a long time. I realized she was not young any more. There were fine wrinkles on her face, her hair was graying! Our marriage had taken its toll on her. For a minute I wondered what I had done to her.

On the fourth day, when I lifted her up, I felt a sense of intimacy returning. This was the woman who had given ten years of her life to me.
On the fifth and sixth day, I realized that our sense of intimacy was growing again. I didn't tell Jane about this. It became easier to carry her as the month slipped by. Perhaps the everyday workout made me stronger.

She was choosing what to wear one morning. She tried on quite a few dresses but could not find a suitable one. Then she sighed, all my dresses have grown bigger. I suddenly realized that she had grown so thin, that was the reason why I could carry her more easily.

Suddenly it hit me... she had buried so much pain and bitterness in her heart. Subconsciously I reached out and touched her head.

Our son came in at the moment and said, Dad, it's time to carry mom out. To him, seeing his father carrying his mother out had become an essential part of his life. My wife gestured to our son to come closer and hugged him tightly. I turned my face away because I was afraid I might change my mind at this last minute. I then held her in my arms, walking from the bedroom, through the sitting room, to the hallway. Her hand surrounded my neck softly and naturally. I held her body tightly; it was just like our wedding day.

But her much lighter weight made me sad. On the last day, when I held her in my arms I could hardly move a step. Our son had gone to school. I held her tightly and said, I hadn't noticed that our life lacked intimacy.
I drove to office.... jumped out of the car swiftly without locking the door. I was afraid any delay would make me change my mind...I walked upstairs. Jane opened the door and I said to her, Sorry, Jane, I do not want the divorce anymore.

She looked at me, astonished, and then touched my forehead. Do you have a fever? She said. I moved her hand off my head. Sorry, Jane, I said, I won't divorce. My marriage life was boring probably because she and I didn't value the details of our lives, not because we didn't love each other anymore. Now I realize that since I carried her into my home on our wedding day I am supposed to hold her until death do us apart.
Jane seemed to suddenly wake up. She gave me a loud slap and then slammed the door and burst into tears. I walked downstairs and drove away.

At the floral shop on the way, I ordered a bouquet of flowers for my wife. The salesgirl asked me what to write on the card. I smiled and wrote, I'll carry you out every morning until death do us apart.

That evening I arrived home, flowers in my hands, a smile on my face, I run up stairs, only to find my wife in the bed - dead.
My wife had been fighting CANCER for months and I was so busy with Jane to even notice. She knew that she would die soon and she wanted to save me from the whatever negative reaction from our son, in case we push thru with the divorce.-- At least, in the eyes of our son--- I'm a loving husband....

The small details of your lives are what really matter in a relationship. It is not the mansion, the car, property, the money in the bank. These create an environment conducive for happiness but cannot give happiness in themselves. So find time to be your spouse's friend and do those little things for each other that build intimacy. Do have a real happy marriage!

If you don't share this, nothing will happen to you.

If you do, you just might save a marriage.
Many of life's failures are people who did not realize how close they were to success when they gave up.

kaisa hai dewangi

koi diwana kehta hai..koi pagal samjta hai..
magar dharti ki baicheni..ko bas badal samjta hai...
tu mujhase dur kaisi hai main tuzse dur kaisa hu,
yeh mera dil samjta hai na tera dil samjta hai...

mahobat ek aisa sog ki pawan si kahani hai
kabhi kabira diwana tha kabhi meera diwani hai..
yaha sab log kehte hai ki mere aankho me aansu hai..
jo tu samjhe to moti hai jo na samjhe to pani hai..

Bahut tula bahot bikhara thapede seh nahi paaya..
hawaaon ke isharo par, magar main beh nahi paya...
adhoora ansuna hi reh gaya yeh pyar ka kissa...
adhoora ansusna hi reh gaya yeh pyaar ka kissa...
kabhi tu sun nahi paaryi kabhi main keh nahi paya...

bhramar koi kumdani par machal baitha to hungama
humare dil me koi khwab pal baitha to hungama...
abhi tak log sunte the kissa mahobat ka...
main kisse ko hakikat me badal baitha to hungama...

samundar peer ka andar hai lekin ro nahi sakta...
yeh aansu pyar ka moti, ise main kho nahi sakta...
meri chahat ko tu apna bana lena magar sunle...
meri chahat ko tu dulhan bana lena magar sunle..
jo mera ho nahi paaya woh tera ho nahi sakta...

swaym se dur ho tum bhi.... swaym se dur hai hum bhi...
bade mashhoor ho tum bhi...bade mashhoor hai hum bhi..
bade magroor ho tum bhi... bade magroor ho tum bhi..
aatah bade majboor ho tum bhi..
bade majboor hai hum bhi...

মাথায় অনেক বোঝা চাপিয়ে দিয়ে কতদূর যাবে ?

আমার বন্ধু চঞ্চল সাহা যার সাথে পরিচয় হয় ২০০৬ সালে যখন আমি মাধ্যমিকে ফার্স্ট ডিভিশনে পাস করি।বন্ধুত্বের মাঝে ছিল দুজনের পরিচিত মামনুর রসীদ ।

করোনেশন স্কুল থেকে আমি চলে আসি দেবীনগর কৈলাস চন্দ্র রাধারাণী উচ্চবিদ্যাপীঠ এ । সায়েন্স গ্রুপ এ ভর্তি হওয়ার দরুন চঞ্চল সাহা র সাথে আমার সখ্যতা বাড়ে । যার দরুন আমি ওর বাড়ীতে যাতায়াত শুরু করি । ওদের বাড়ীর পরিবেশ আমার ভালোলাগে তাই আমার যাতায়াত বেড়ে যায় যা সারাদিনে ৩ থেকে ৪ বারও হয়ে যেত ।

চঞ্চল দের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ থাকার জন্য ওর মা প্রাইভেট পড়ানো শুরু করেন । প্রাইভেট এর মধ্যে ছিল গুদু , সীমা , অনূপ শূরের ভাস্তি আর চঞ্চল পড়াত প্রিয়াঙ্কা আর সোনামনি কে । প্রিয়াঙ্কা হল চঞ্চল এর বোন আর সোনামনি হল গুদু , সীমা এর দিদি । চঞ্চল যখন পড়াত তখন মাঝে মাঝে আমিও চলে যেতাম , পড়াতে পড়াতে বোরিং ফিল করলে আমিও দেখিয়ে দিতাম ।

২১ শে জুন,২০০৬ যে দিন আমি সোনামনি ওরফে টুপু কে দেখি । পড়াতে পড়াতে অনেক ইয়ার্কি ফাজলামি হত , আমি তা কোন দিনও মনে করিনি , কিন্ত টুপু সেটা অন্য রূপে দেখতে থাকে । এর আভাস আমাকে দেয় প্রিয়াঙ্কা । প্রিয়াঙ্কা আমাকে বলে যে " টুপু নাকি আমাকে নিয়ে পালিয়ে যেতে চায় " । আমি এই কথা শুনে অবাক কারণ আমি টুপু কে সেই নজরে কোন দিনও দেখিনি । ধীরে ধীরে প্রাইভেট পড়ানো যে প্রেমে পরা হয়ে যাবে কে জানে ?

টুপু র কাকু নাড়ু পাল গঙ্গারামপুরের মেয়ে পিয়ালী র সাথে পালিয়ে বিয়ে করে । যার জন্য ওদের বাড়ীতে পারিবারিক অশান্তি শুরু হয় ।

বালুরঘাটে অবস্থিত বোল্লা কালির মেলাতে যাওয়ার প্ল্যান হয় চঞ্চল দের বাড়ীতে , প্ল্যান মাফিক চঞ্চল এর মা , বোন , টুপু , টুপু র কাকু-কাকীমা আর আমি । পরের দিন আমি আমার মাকে মিথ্যা কথা বলে সকাল ১০ টার সময় চঞ্চল দের বাড়ীতে উপস্থিত হই । চঞ্চল এর মা , বোন , টুপু , টুপু র কাকু-কাকীমা রিক্সা করে আর আমি ও চঞ্চল সাইকেলে বাসস্ট্যান্ডে যাই । বাসস্ট্যান্ডের থেকে উঠলাম বালুরঘাটের গাড়িতে । একদম পিছনের সিটে বাম সাইডে চঞ্চল এর মা , তারপর চঞ্চল এর বোন , তারপর বসেছিল টুপু । তার আগের সীটে টুপু র কাকু-কাকীমা , আমি আর চঞ্চল ছিলাম দাঁড়িয়ে । টুপু র সামনে যখন দাঁড়িয়ে ছিলাম তখন ওর পায়ে বার বার করে চাপা দিচ্ছিলাম । আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম বাসস্ট্যান্ড থেকে টানা কালিয়াগঞ্জ । তারপর কালিয়াগঞ্জ থেকে সিট পাই । গঙ্গারামপুর আর বুনিয়াদপুরের মাঝে অবস্থিত তাঁতের কাপড়ের মিলের সামনে গাড়ীর টায়ার পাম্পচার হয় , সবাই মিলে তাঁতের কলে ঢুকে কীভাবে কাপড় বানানো হয় তা দেখলাম , এই প্রথম আমি অন্য কারো সাথে গঙ্গারামপুর গেলাম । গঙ্গারামপুরে অবস্থিত নার্সিংহোম এর পাশ দিয়ে গেলাম টুপু র কাকীমার বাপের বাড়ীতে । টুপু র কাকীমার বাপের বাড়ীতে টিফিন সেরে গেলাম স্নান করতে ওর কাকীমার আত্মীয়ের বাড়ীতে , এই প্রথম অন্য কারো বাড়ীতে স্নান করা আর কাপড় চেঞ্জ করা । তার পর গেলাম দরগা আর কালদিঘী ঘুরতে । সন্ধ্যা ৬ টা র সময় বাসে করে গেলাম বোল্লাকালীর উদ্দেশ্যে । ওখানে টুপু র বাবার মামা বাড়ী যেখানে রাত্রে আমরা ছিলাম । সন্ধ্যা ৮ টায় মেলার ভীড়ে ঠাসাঠাসি তবুও সবাই মিলে মেলা ঘুরলাম , চঞ্চল এর মা , টুপু র কাকীমা এরা সবাই বোল্লাকালীকে ভোগ দিল । রাত্রে খাওয়া দাওয়া সেরে আমি , টুপু , চঞ্চল , প্রিয়াঙ্কা ছাঁদে উঠে মেলা দেখলাম । একটা ছেলে মোবাইলে ছবি তুলছিল , যেটা টুপু র ভালোলাগেনি । ছাঁদে কিছু ছেলের সাথে চঞ্চল তাস খেলছিল , আমার ভাল লাগছিল না তাই আমি চঞ্চল এর মার পাশে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ি । পরে কখন যে চঞ্চল আমার পাশে ঘুমিয়ে পড়েছিল তা আমার মনে নেই । সকালে ঘুম থেকে উঠে আমি , টুপু , প্রিয়াঙ্কা আবার মেলায় ঘুরতে বেরই । আমি টুপু আর প্রিয়াঙ্কা কে কাঁচের দুটি ঘর কিনে দিই । আবার ১০ টা নাগাদ আমরা রায়গঞ্জ এর গাড়ী ধরি , এবার আমি , চঞ্চল , প্রিয়াঙ্কা আর ছিল চঞ্চল এর মা । আমাদের সাথে আসেনি তাই আমার খারাপ লাগছি।

এইভাবে চলছিল আমাদের প্রেম ।

১ লা জানুয়ারী , ২০০৭ আজ চঞ্চল দের বাড়ীতে পিকনিক এর প্রোগ্রাম । আমিও পার্টিসিপেট করি , ওখানে ছিল টুপু আর প্রিয়াঙ্কা দের পরিবারের সবাই । টুপু র বাবা শ্যামপুরের দোকান থেকে সন্ধ্যা ৭ টার সময় আসে । সবাই রান্নাতে ব্যস্ত কিন্ত টুপু আর প্রিয়াঙ্কা ঘরের মধ্যে কি যেন করছিল । আমি আগে থেকেই একটা বড় গ্রীটিংস কার্ড টুপু র জন্য কিনে রেখেছিলাম । সেটা টুপু কে দিলে সে নিয়ে নেয় । পিকনিক সেরে বাড়ী ফিরতে রাত ১০ টা বেজে যায় ।

২ রা জানুয়ারী , ২০০৭ আজ চঞ্চল দের বাড়ীতে সন্ধ্যা ৭ টার সময় গেলে পরে টুপু গ্রীটিংস কার্ডটা দিয়ে দেয় । আমি রাগের চোটে গ্রীটিংস কার্ডটা ছিঁড়ে ফেলি আর বাড়ীতে চলে আসি ।

৩ রা জানুয়ারী , ২০০৭ আজ টুপু আমাকে বলে সে আমার সাথে কোন যোগাযোগ রাখতে চায় না । আমি শুনে খুব খারাপ অনুভব করলাম ।











প্রায় একমাস পরে প্রিয়াঙ্কা র মাধ্যমে টুপু আমাকে বলে সে রাজী । বাস আমাকে আর পায় কে ?







তারপর থেকে সপ্তাহে দুবার করে টুপু দের বাড়ীতে যেতাম , চঞ্চল দের বাড়ীতে যাওয়ার ফাঁকে ।









৫ ই সেপ্টেম্বর , ২০০৭ আজ টুপু কে চঞ্চল দের বাড়ীতে প্রোপোজ করি ।



টুপু সেই সময় বুড়া দার কাছে প্রাইভেট পড়ত , টুপু আমাকে বলত বুড়া দা প্রাইভেট ভালো পড়ায় না । তাই আমি টুপু কে বলি এর পরের বছর মাস্টার পাল্টাতে ।





একদিন টুপু র কাকীমা আমাকে বলেই ফেলল যে ওদের বাড়ীতে অত যেতে না কারণ লোকে খারাপ বলবে । আমার কথাটা শুনে খুব খারাপ লাগলো , আমি তারপর টুপু দের বাড়ীতে যাওয়া বন্ধ করে দিলাম । কিন্ত মাসে একবার করে টুপু দের ঘরে যেতাম ।







আমি উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে মালদায় ভর্তি হই , মালদায় থাকার জন্য প্রতিদিন আর টুপু র সাথে দেখা করা সম্ভব হত না ।





২৭ শে আগস্ট , ২০০৮ আজ টুপু কে প্রথম একটা সাবান দিলাম যাতে আমি গণেশ এঁকেছিলাম ।





১৯ শে ফেব্রুয়ারী , ২০০৮ আজ টুপু কে দ্বিতীয় সাবান দিলাম যাতে আবার ও আমি গণেশ এঁকেছিলাম ।







৪ ঠা এপ্রিল , ২০০৮ আজ টুপু আমাকে ওদের ফোন নাম্বার ৯৬৩৫৮১৯৯২৯ থেকে প্রথম ফোন করে ।





৮ ই জুন , ২০০৯ আজ টুপু আমাকে প্রিয়াঙ্কা র মাধ্যমে বলে পাঠায় যে ওদের বাড়ীতে গিয়ে জীবন বিঞ্জানের ছবি আঁকতে হবে , আমি যথারিতী সকাল ১০ টায় টুপু দের বাড়ীতে যাই , ওর বাবা ও মা পাঁকা ঘরে ছিল । টুপু আমাকে বলল যে টিনের ঘরে গিয়ে ছবি আঁকাতে , আমি ওর কথা শুনে চলে গেলাম টিনের ঘরে । ১০ গ্রাম (টুপু র কাকীমার মেয়ে) তখনও ঠিকমতো কথা বলতে বা হাঁটতে পারত না । টুপু বেশীর ভাগ সময় ১০ গ্রামকে কোলে নিয়ে রাখত । আমি কিন্ত জীবন বিঞ্জানের ছবি আঁকছি , এ দিকে টিনের ঘরে টুপু এসে বার বার করে ছবিগুলি দেখতে থাকে । হঠাৎ করে টুপু আমার কাছে এসে আমার ঠোঁটে চুমু খায় , ওর কোলে ছিল ১০ গ্রাম । আমি কিছুই ভাবতে পারছিলাম না । চুমু খাওয়া মাত্র ও আবার পাঁকা ঘরে চলে যায় । আমি ছবি আঁকা বাদ দিয়ে ভাবলাম এ কি হল ? মনে মনে ঠিক করি টুপু একটা মেয়ে হয়ে যদি চুমু খেতে পারে তবে আমি কেন পারবনা ? আমিও টুপু র আপেক্ষায় বসে আছি । টুপু আবার টিনের ঘরে আসা মাত্র আমিও টুপু র ঠোঁটে চুমু খাই । তারপর আমি আর ছবি না এঁকে টুপু দের বাড়ী থেকে সোজা আমাদের বাড়ীতে চলে আসি ।





টুপু তখন ক্লাস ৯ এ পড়ত , আর প্রাইভেট মাষ্টার হিসাবে শিবু দার কাছে পড়া শুরু করে । নামসংঘ ক্লাবের পাশের গলি দিয়ে শিবু দার বাড়ীতে যেত । এই সময়গুলিতে টুপু র সাথে ফোনে আমার প্রায়ই কথা হত । সে সময় আমি জানতাম টুপু র পড়া কি কি বার আছে ? সেই দিন অনুযায়ী আমি মালদা থেকে বাড়ী আসতাম । টুপু র পড়া যদি বিকাল ৫ টা থেকে হত তবে আমি ৪.৩০ মিনিটে নামসংঘ ক্লাবের পাশের গলিতে উপস্থিত থাকতাম । আমি তখন নোকিয়া ৫২২০ এক্সপ্রেস মিউজিক মোবাইল ব্যবহার করতাম ।

১২ ই জুন , ২০০৯ আজ টুপু কে আমি দুহাত দিয়ে জড়িয়ে ধরেছিলাম । মিঠুন দার বাড়ীর সামনে যে মোড় আছে ঠিক সেখানে । উপরের ছবিটা সেদিনকার তোলা ।





১৪ ই সেপ্টেম্বর , ২০০৯ আজ টুপু কে একটা সাদা রঙের চুরিদার দিয়েছিলাম । মালদার নেতাজী মার্কেট থেকে বিভিন্ন দোকান ঘুরে এই চুরিদার কিনেছিলাম ৬৫০ টাকা দিয়ে । এই চুরিদারটা একবার দেখেই আমার পছন্দ হয়েছিল ।

সাড়ে তিন বছরের এক অতৃপ্ত অকরুণ ভালোবাসা

শুভ্র বর্ণে পরিপূর্ণা তুমি যে অনন্যা

আমি যে শুধু তোমায় ভালোবেসেছি,এই কি আমার অপরাধ

ar koto din cheye thaka jai

আমি যে শুধু তোমায় ভালোবেসেছি,এই কি আমার অপরাধ

mone pore tomake,ajo chokher jole

abar aj blog e bose jano kichu lekhte parchina,sudhui tomar kotha bhese ase moner kone.
bhasa sob hariye jacche,sobdo guli elomelo hoye jai mon hoi jano ami sei gajanir hero.ki holo ajo ki mtumi mone koriye dite paro amar sei hranmo din guli.
abissaswo moneholeo ajo j tomar jonyo amar supto mon kede othe.
ki korbo ar  sobi j amar bhagher dosh
                                                        sona amar bhul bujho na amai.
                     tomare pothikhha korchi ami

tui je sobcheye dami

amar apon icche guli
tanle tumi rongin tuli
andhokarer abcha alo
nebhale tumi kano,bolo
asa korei bhulechi bhasa
ses hoyeo jai bhorosa
jakhon bhabi asbe kache
khusite amar mon j nache
bhul koreo amon kotha
bhable lage darun betha
akhon jodi na aso to
sukhabe na j moner khoto

ojuhat ar koto debo

dure thekeo acho pase
hariyechi sakal dishe
mone pore tomar kotha
sukh bhule dile betha
tumi nei tai to ami ondho
sakaler sathe tai korchi dondo
alap charita giyechi bhule
tomar kothai mon ajo dole
nichok ei bhabna rongin
sabi j aj songo hin
sab e j amar ojuhat
chita bhabna nei amar
buk bhora ache sudhu aghat

aj anek din pore jakhon tomar chobiti dekhlam amar chokher jal j ar thamte chai na,anek kosto kore bhulte cheyeo smriti guli ghure ase chokher samne.
Moner modhye sudhu ekta gan,'asa chilo bhalo basa chilo aj asa nei bhalo basao nei'-soyito gayokera keno amon gan lekhe ta aj bhujte parchi.
Kakhono bhabi j hoito amie or jonyo kintu o amai bhul bujhlo.tumi jodi akti bar bolte tabn hoito tomake niye ami ato kichu bhabtam na
sona amar ami j tomai ajo ager moto bhalo basi
tomar jodi kichu bolar thake tabe .....

jani amar opekhai acho tumi

aj anek din pore jakhon tomar chobiti dekhlam amar chokher jal j ar thamte chai na,anek kosto kore bhulte cheyeo smriti guli ghure ase chokher samne.
Moner modhye sudhu ekta gan,'asa chilo bhalo basa chilo aj asa nei bhalo basao nei'-soyito gayokera keno amon gan lekhe ta aj bhujte parchi.

কি ছিল আমার অপরাধ

পৃথিবীর এক কোণে দাঁড়িয়ে,যেখানে কলম্বাস নয় শুধু তুমিই এসে নোংর ফেলেছিলে।আজ সেই নোংর এর দঁড়ি হয়ত ছিঁড়ে গেছে প্রকৃতির কৃপণ দৃষ্টিতে,তাই তুমি তোমার নৌকা নিয়ে এগিয়ে চলেছো  কোন এক মায়া জালের উদ্দেশ্যে।


রঙ্গীন জলের মাঝে তুমি গুলিয়ে ফেলবে সবকিছু।


সমুদ্রের প্রচন্ড তান্ডবে তোমার মন যখন উতলা হয়ে উঠবে,তখন তোমার পাশে কাউকে পাবে না।আমি থাকলে হয়ত আঁকড়ে ধরতাম তোমাকে,কিন্ত কি করব আমি?


জল দস্যুর পাল্লায় পড়ে তুমি যখন সর্বশান্ত হবে তবুও তুমি আমার কথা মনে করবে না,ভাববে যে সেই নোংর এর দঁড়ি হয়ত আজ নেই.............................................



                          কিন্ত না,আজও তোমার সেই দঁড়ি অক্ষত অবস্থায় রয়েছে,
                                                                        আমি তোমারই অপেক্ষায় আজও বসে আছি সেই সমুদ্র তীরে।

sudhu tomar janyo korte pari sob

ektu khani hasle pore faste pari ami
tomar cheye tomar oi hasi tukui dami.
ecche hole urte pari nil akaser pore
agam kono barta niye jaccho kano dure?
aram biram chere diye dekhchi abiram
amar kache thekeo tumi kole sobi haram.

হারিয়ে যাওয়া দিন কি আর ফিরে পাওয়া যায়?

আমার প্রিয় সোনামনি

আমার প্রিয় সোনামনি
                     আমি যে তোমায় ছাড়া
                                           অন্য কাউকে চাইনি,
আমার প্রিয় আদরিনী
                    তুমি আজ যা দেখালে
                                           তা তো ভাবিনি।
আমার প্রিয় কলঙ্কিনি
                     জীবনের সাথে যা করলে
                                            সেটা আমি শেখাইনি।

sona ami j tomkei bhalobasi,ami j tomai chara thakte parbo na

mone pore ei dinkar kotha .sudhu ami ar tumi.tumi bhule gele ki kore ami ta bhujte parchi na,naki tumi anyo kauke bhalo baso.
ami to tomake e rokom bhabi ni,kano tumi e rokom korle sona.
ager moto kore ki abar bhaba jai na,ami to sudhu jei dos koreche tar jonyo anek kath khor porate hoyeche,ami tomar janyo ar ki korbo .tumi sudhu ekbar bolo amai ki korte hobe?tumi bolle j ami amar pran o dite didha bodh korbo na.

sona ami j tomkei bhalobasi,ami j tomai chara thkte parbo na

mone pore ei dinkar kotha .sudhu ami ar tumi.tumi bhule gele ki kore ami ta bhujte parchi na,naki tumi anyo kauke bhalo baso.
ami to tomake e rokom bhabi ni,kano tumi e rokom korle sona.
ager moto kore ki abar bhaba jai na,ami to sudhu jei dos koreche tar jonyo anek kath khor porate hoyeche,ami tomar janyo ar ki korbo .tumi sudhu ekbar bolo amai ki korte hobe?tumi bolle j ami amar pran o dite didha bodh korbo na.

ওর নতুন ফোন নাম্বার পেলাম কি ভাবে?

কাল্ হঠাত আমার হিসাবের ডায়েরী খুঁজতে গিয়ে,দীপক (গঙ্গারামপুরে টুপুর মাসীর বাড়ীর পাশের ছেলে)র নাম্বারটা পাই।সঙ্গে সঙ্গে আমি দীপককে ফোন করি।ফোন করে ''আমি টনিক (মঙ্গলবাড়ীতে টুপুর মাসির ছেলে) বলছি'',তোর কাছে কি রূপাদের ফোন নাম্বার আছে?ও বলল আছে কিন্ত ল্যান্ডফোন।আমি বলাম তাই দে।আর বললাম রূপা বা রূপার বাবার কোন নাম্বার আছে,ও রূপার বাবার নাম্বার দিল।রূপার বাবার নাম্বার মানে তো কেল্লা ফতে।আমি কলেজে যেয়ে ভাবতে থাকি কি করা যায়?এবার তাহলে রূপার বাবাকে ফোন করা যাক।যেই ভাবা সেই কাজ,মেসে এসেছি তখন বাজে ৫ টা।রূপার বাবাকে বললাম ''হ্যালো মেসো আমি টনিক বলছি'',কোথায় আছেন এখন,বাড়ীতে ফোন করলাম কিন্ত কেউ তুলল না''।মেসো বলল ''ওরা হয়ত বাড়ীতে নাই''।আমি বললাম "আপনার কাছে কি টুপুদের নাম্বার আছে?"প্রথমে তিনি নাম্বার না দিয়ে টুপুর বাবার নাম্বার এ কল করতে বললেন।আমার কি মাথা খারাপ হয়েছে,রূপার বাবাকে আবার বলার পর তিনি অবশেষে নাম্বারটি দিয়ে দেন।

আর একবার ফোনটা তুলতে তো পারতে

ক্রিং ক্রিং শব্দটা আর ভালো লাগে না,
                                    "পয়সা না থাকলে যে ফোন করা আসে না"।
এই কথা বলার আগে একবারও ভেবেছ,
                                     কার জন্যে তুমি এই পৃথিবীতে এসেছ?
আমি ফোন করি বলে হও তুমি বিরক্ত
                                      কার মনে কি আছে, তা বোঝা শক্ত।
অনেক দিন হল তুমি ফোনটা তো ধর না,
                                       ফোন ধরলে যে কথাটা টুকু বল না।

অক্লান্ত ভালোবাসা আজও অবুঝ

ফিরে এসেছি তোমার দরবারে
                                     পাইনি তোমার দেখা,
নামটি তোমার আজও আমার
                                     হাতে রয়েছে লেখা।
কি করে ভুলে যাও তুমি
                                      সেই প্রথম দেখার দিন,
আজ তুমি নেই কাছে তাই
                                       ধূলোয় হয়েছি মলিন।
মৃত্যু মুখে চলিয়া তবু
                                    তোমার পানে চাই,
সকাল বেলায় তাকিয়ে দেখি
                                     তুমিই কাছে নাই।

pyara ke liye khuch bhi karega

mey ek larki ko pyar karta hu ,pichle 3 salsal se hum dono me pyar tha magar o ab mujhe bata rahi hai ki o mujhe nehi pehecanti hai iska karan kiya hai mujhe abhi tak samajh me nehi a rahi hai

bhalo achi bhalo theko

bhalo achi bhalo theko
lukiye tumi amai keno dekho,
diyo tomar hasi khani
jhor be chokhe kato pani.
uske debo tuser agun

bhalobasa sudhu tomar janya

moner mato khujte giye peyechi tomai
bhalo basi tomai bole tomar nei to samay
asru anek jhrale tumi korle asohai
nijer dukho nijei niye kar debe dohay
dure jeye o acho tumi amar anek kache
sara jibon cholbo ami tomar pache pache
mone pore prothom j din dekha hoye chilo
10 gram prothom kisser drisyo dekhe chilo
thakur ghore lukiye theke pora sonar fake
sandeher majhe tomar maa j lukiye sudhu dekhe
tomar baba bojhar age lukiya ami sara
jakhan ami bari firi dekhe sara para.
maner modhye tumi sudhu koro ghora phera
abar kobe pabo ami tomar daker sara.

bhalo basio sudhu tomar priya ke

sona ami sudhu j tomake bhalobasi,tomai chara j anyo karor kotha bhabte pari na.

har bakht khush raho

jindegi me khusi bina kuch nehi reheta hai,apene liye na sahi dusro ke liye kusi batoge to phir maja hi kuch aur hai